আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ কমিটির ওয়েবিনারের বক্তারা বলেন, দেশে যেমন তার দৃঢ় ও সুযোগ্য নেতৃত্বে পরিবেশ রক্ষার জন্য কাজ হচ্ছে তেমনি বিশ্বও তা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। তার এসব উদ্যোগ বিশ্বে স্বীকৃতিও পেয়েছে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কর্নেল (অব.) ফারুক খান বলেন, শুধু গাছ লাগালে চলবে না, গাছ রক্ষা করতে হবে। কোভিড-১৯ এর সময়ে প্রমাণিত হয়েছে পরিবেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করি আমরা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক লক্ষ্য স্পষ্ট। তিনি পরিস্কার করেছেন পরিবেশ রক্ষায় যা করার করছি এবং যা প্রয়োজন তা করবো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উপক‚ল রক্ষায় বনায়ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন। এরপর বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো তারা পরিবেশ নিয়ে কখনো ভাবেনি। পরে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে তিনি পরিবেশকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন।
তথ্য মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সবুজায়নের উৎকৃষ্ট প্রমাণ হলো পরিবেশ রক্ষায় অবদানের কারণে তিনি একাধিক পুরস্কার পেয়েছেন। পরিবেশ রক্ষায় ২০১৫ সালে জাতিসংঘের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ’ পুরস্কারও পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটি আয়োজিত ‘মুজিববর্ষে বাংলাদেশ: বৃক্ষরোপণে বিশুদ্ধ হোক পরিবেশ’ শীর্ষক এক অনলাইন আলোচনা তারা এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ কমিটির সভাপতি ড. খন্দাকর বজলুল হকের সভাপতিত্বে ও সম্পাদক দেলোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সেন্টার ফর অ্যাডভান্স স্ট্যাডিজের নির্বাহী পরিচালক ড. আতিক রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ড. অধ্যাপক মাহবুবা নাসরিন, এমপি অধ্যাপক ডা. হাবিবে মিল্লাত ।